Custom Search

Thursday, April 7, 2011

যারা ইন্টারনেটের মাধ্যমে টাকা আয় করার কথা ভাবছেন তাদের জন্য

whoযারা ইন্টারনেটের মাধ্যমে টাকা আয় করার কথা ভাবছেন তাদের জন্য সুখবর। কম্পিউটার ও ইন্টারনেট চালানোর সাধারণ জ্ঞান থাকলে সহজে ও বিনা রেজিষ্ট্রেশণ ফিতে ঘরে বসে আপনি টাকা আয় করতে পারেন। তবে অবশ্যই আপনার নিজস্ব কম্পিউটার ও ইন্টারনেট কানেকশন থাকা জরুরী। আপনি প্রতি দিন ২-৩ ঘন্টা ইন্টারনেট ইউজ করে এই টাকা আয় করতে পারেন। এটার নাম রেফারেন্স মার্কেটিং অথবা ফ্রেন্ডস এড জবও বলতে পারেন।
এখন দেখুন এটি কিভাবে আপনাকে টাকা আয় করতে সহযোগী ও মনযোগী করবে:
http://www.sitetalk.com/ এ ক্লিক করে রেজিষ্ট্রেশন করুন। এটা একটি সোস্যাল নেটওয়ার্ক সাইট। এটিতে রেজিষ্ট্রেশন করার সাথে আপনি http://www.unaico.com এর সদস্য হয়ে যাবেন। এই দুইটি সাইটে ডাটাবেজ কানেকশন একই বিধায় এই দুইটি সাইট আপনাকে তাদের গ্রাহক বাড়ানোর সহযোগীতার কারনে এই ইনকাম আপনাকে, আমাকে এবং সবাইকে দিচ্ছে।

কেউ কেউ ভাবছেন এটা একটা কঠিন কাজ, আমি মনে করি এটি তেমন কঠিন কাজ নয়। এই সাইটে কাজ করার ও ইনকাম করার কিছু নিয়মাবলী রয়েছে, প্রথমে সে গুলো জেনে নিন।
১. আপনাকে একটি প্রোপাইল তৈরি করতে হবে।
২. প্রোপাইলে একটি পিকচার এড করতে হবে।
৩. সাপ্তাহে একদিন এই সাইটে ভিজিট করতে হবে।

মাত্র তিনটি শর্ত মাধ্যমে আপনি মাসে সর্বোচ্চ ১০০০ ইউরো আয় করতে পারেন। নিম্নে টিপস গুলো ইউস করে আপনি সহজে ঘরে বসে এটি করতে পারেন:
১। আপনি মোট সাইটটক এ ১০০টি একাউন্ট তৈরি করবেন। আপনার রেফারেন্স লিংক ব্যবহার করে।
২। প্রত্যেকটি একাউন্টের জন্য ফটো সহ একটি প্রোপাইল তৈরি করবেন।
৩। একদিন ২০ টি একাউন্টের বেশি তৈরি করবেন না। নাহলে আপনার সকল একাউন্ট ব্লক হয়ে যেতে পারে।
৪। একটি বা দুইটি একাউন্ট আপনার নামে তৈরি করুন, আর বাকীগুলো ভিন্ন ভিন্ন নামে তৈরি করুন।
৫। ১দিনে ২০টি করে একাউন্ট তৈরি করলে ৫দিনে আপনার একাউন্ট তৈরি হবে ১০০টি। আর এই একাউন্ট গুলোতে আপনার তৈরি করা সিরিয়াল অনুযায়ী সাপ্তাহে একদিন ভিজিট করুন।
৬। মন চাইলে কিছু লিখুন সাইটের ওয়ালে। না লিখলে সমস্যা নাই। তাহলে আপনার একাউন্ট ব্লক হওয়ার কোন সম্ভবনা নেই।
৭। এই ভাবে ১-২ ঘন্টা করে আপনাকে সাপ্তাহের ৫দিন কাজ করলে আপনার কাজ শেষ।
৮। বাকী থাকে একঘন্টা। আর বাকী এই একঘন্টা আপনি আপনার একাউন্টগুলোর রেফারেল লিকস আপনার ফেইসবুকের ফেন্ডসদের সাথে শেয়ার করুন।
৯। মাত্র ১০জন ভাল ফ্রেন্ডদের সাথে আপনার লিংকস গুলো ও উল্লেখিত নিয়মগুলো শেয়ার করতে পারেন তাহলে আপনার প্রতিদিন ফ্রেন্ডস পাবেন ২০০ করে তা প্রতি সাপ্তাহে তা বেড়ে দাড়াবে ১৪০০ করে।
১০। http://www.unaico.com সাইটে ফেন্ডসদের ৫০% করে আপনের দুইভাগে ভাগ করে লেফট এবং রাইটে সেট করে দিতে হবে। কিভাবে সেট করবেন তা সর্বনিম্নে দেখুন।
১১। http://www.unaico.com সাইট আপনাকে বাইনারী ভাবে হিসেব করে আপনার সর্বনিম্ন হেন্ড এর সংখ্যা হিবেক করে তার ১০% এর যত হয় তত ভিপি প্রদান করবে। প্রতি সাপ্দতাহে ১৪০০ অনুযায়ী আপনার সর্বনিম্ন সংখ্যা ৬০০ ধরলে আপনার পয়েন্ট সাপ্তাহে দাড়ায় ৬০ভিপি।
১২। ইউনাইকো.কম এর ১ভিপি=১ইউরো, তাহলে ৬০ ভিপি=৬০ইউরো দাড়ায়। এক ইউরো=৯৯.৯ টাকা হলে ৬০ ইউরো=৬০০০ টাকার কাছাকাছি।
১৩। সাপ্তাহে ৬০০০ টাকা হলে মাসে আপনার ইনকাম দাড়ায় ২৪০০০ টাকা একটি একাউন্টের ইনকাম।
১৪। ১৪৯ ইউরো দিয়ে প্রথমে আপনাকে ইউনাইকোর কাছ থেকে মেম্বারশীপ নিতে হবে। এর পরিবর্তে ইউনাইকো আপনাকে একটি ইন্টারন্যাশনাল প্রিপেইড কার্ড দিবে। যা দিয়ে আপনি ইন্টারন্যাশনাল এর যেকোন এটিএম বুথ থেকে আপনি আপনার ইনকাম করার টাকা তুলতে পারবেন।
১৫। বড় বিষয় হচ্ছে আপনি আপনার টাকা তুলার জন্য আর কোন টেনশন রইল না। এই কার্ড দিয়ে আপনি পেইপল ভেরিপাই, অনলাইন শপিং ও ই-কর্মাসের বিভিন্ন সুবিধা ভোগ করতে পারবেন।
১৬। রেফারেন্স লিংক যার হবে ইনকাম সে পাইবে। অতএব আপনি আপনার রেফারেন্স লিংক সঠিক ভাবে শেয়ার করুন।

আর দেরি না করে এখনি রেজিষ্ট্রেশন করুন নিম্ন লিংক এ-
http://www.sitetalk.com/
এতে রেজিষ্ট্রেশন করার সাথে সাথে ইউনাইকো সাইটের ও আপনার অটো একাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে।...
একই আইডি ও পাওয়ার্ড দিয়ে আপনি ইউনাইকোডটকম এ লগিন করতে পারবেন। এই সাইটে লগিন করে আপনার রেফারেন্স ফেন্ডসদের সেট করে নিতে হবে লেফট ও রাইট-এ। সেট করা পদ্ধতি দেখুন :

মেইন ট্যাব হতে Genealogy এর আন্ডারে
Network Placement Sponsorshipএ Click করুন।
(আপনি কোন সাইটে নেটওর্য়াক সেট করতে চান তা নির্ধারণ করে )
Enter network placement এ ক্লিক করুন।
তাহলে আপনার নেটওয়াক পরিবর্তন হয়ে যাবে। আবার, যদি আপনি চান নেটওর্য়াক পরিবর্তন করতে তাহলে পুনরায় একই কাজ করুন।
আপনার নেটওয়ার্ক ট্রি দেখতে চাইলে Genealogy এর আন্ডারে
Genealogy Your network tree তে ক্লি করুন।

Saturday, April 2, 2011

চলুন দেখে নিই ব্লগ সাইট গুলোর র‍্যাংকিং


ব্লগে নিবন্ধন করে কোন লেখা ছাড়া থাকতে বেশ অস্বস্তি লাগছে,আর কি যে লিখব তাও ভেবে পাচ্ছি না। তাই নিজের ব্লগে যাত্রা শুরু করার ঘোষণাই দিলাম। নিজের ঢাক নিজে পিটানো এই আর কি। এই ব্লগে অবশ্য এর আগেও একবার নিবন্ধনের চেষ্টা করেছিলাম কিন্তু অসাধারণ নেট জ্যাম এর কারণে সেটা সম্ভব হয় নাই। যাই হোক শেষ পর্যন্ত আসলাম এই ব্লগে।যেহেতু ব্লগে এসেছি তাই এই ব্লগের একটু সুনাম করি।হয়তো এর মাধ্যমে মডুদের সুনজরে এসে যাব শুরু থেকেই
ব্লগের র‍্যাংকিং করার ক্ষেত্রে আমি যেসব তথ্য এখানে লিখছি সেগুলো সংগ্রহ করা হয়েছে web information company Alexa এর ওয়েবসাইট http://www.alexa.com থেকে। চাইলে আপ্নারাও সেখান থেকে যে কোন সাইটের সম্পর্কে সেখানে জেনে নিতে পারেন।আর আমি এখানে র‍্যাংকিং করেছি সাইটের ট্রাফিক এর উপর ভিত্তি করে।

১।somewhereinblog.net: এটি বাংলা ব্লগ গুলোর মধ্যে এক নম্বরে আছে এবং অন্যান্য ব্লগের সাথে এর ট্রাফিক এর ফারাক অনেক।বাংলাদেশিদের ব্যাবহার করা সাইটগুলোর মধ্যে এর অবস্থান ১৩তম এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে ৩০০৬তম। তবে বাংলাদেশি সাইটের মধ্যে এর অবস্থান ৩ নম্বরে,২ নম্বরে আছে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ এবং ১ নম্বরে প্রথম আলো পত্রিকার সাইট(ব্লগ নয়)।

২। techtunes.com.bd: প্রযুক্তি বিষয়ক এ ব্লগটি বাংলা ব্লগের তালিকায় আছে ২ নম্বরে। বাংলাদেশিদের ব্যাবহারে এর র‍্যাংক ১৯ এবং বিশ্ব পরিমন্ডলে এর র‍্যাংক ৮,৭৫৪।

৩।sonarbangladesh.com/blog: অনেকে এই ব্লগটি হয়তো পছন্দ করেননা এখানে যে মতাদর্শের মানুষ সাধারনত লিখে তাদের কারণে। তবে ওয়েব ট্রাফিক এর দিক দিয়ে এটি বাংলাদেশের ৩য় র‍্যাঙ্কধারি ব্লগ। বাংলাদেশিদের ব্যাবহার করা সাইটের মধ্যে এর র‍্যাংক ১২১তম এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে র‍্যাংক ২২,২০৪তম।

৪।prothom-aloblog.com: এর একদম পরেই আছে এ ব্লগটি।বাংলাদেশিদের ব্যাবহার করা সাইটের মধ্যে এর র‍্যাংক ১২৩তম এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে র‍্যাংক ২৩,২৪৭তম।

৫।sachalayatan.com: প্রথম আলো ব্লগের খুব কাছেই এর অবস্থান।বাংলাদেশিদের ব্যাবহার করা সাইটের মধ্যে এর র‍্যাংক ১২৬তম এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে র‍্যাংক ৩৭,৯২৬তম।

৬।amarblog.com: এটি বাংলা ব্লগের মধ্যে ৬ষ্ঠ স্থান দখলকারি। বাংলাদেশিদের ব্যাবহার করা সাইটের মধ্যে এর র‍্যাংক ২৫২তম এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে র‍্যাংক ৩৮,৪০৮তম।

৭।amarbornomala.com: সাইটটির অবস্থান বাংলা ব্লগের ক্ষেত্রে ৭ম।বাংলাদেশিদের ব্যাবহার করা সাইটের মধ্যে এর র‍্যাংক ৪৪০তম এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে র‍্যাংক ৫৩,৯৩৭তম।

৮।choturmatrik.com:এই সাইটটির অবস্থান বাংলা ব্লগের ক্ষেত্রে ৮ম।বাংলাদেশিদের ব্যাবহার করা সাইটের মধ্যে এর র‍্যাংক ৬০৭তম এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে র‍্যাংক ১৬১,৭১১তম।

৯।nagorikblog.com: এই সাইটটির অবস্থান বাংলা ব্লগের ক্ষেত্রে ৯ম।বাংলাদেশিদের ব্যাবহার করা সাইটের মধ্যে এর র‍্যাংক ৬৬৮তম এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে র‍্যাংক ১০৮,৮৬৩তম।

১০।mukto-mona.com: এই সাইটটির অবস্থান রয়েছে ১০ম স্থানে।বাংলাদেশিদের ব্যাবহার করা সাইটের মধ্যে এর র‍্যাংক ৬৭০তম এবং আন্তর্জাতিক ক্ষেত্রে র‍্যাংক ১৭৫,৫৭৫তম।

এছাড়া বাংলা ব্লগের মধ্যে lotakambal.com এর সঙ্গত কারণে বাংলাদেশি ব্যাবহারকারিদের মধ্যে ট্রাফিকের কোন তথ্য alexa.com এ নেই।তবে আন্তর্জাতিক ব্যাবহারকারিদের ক্ষেত্রে এর র‍্যাংক ৬২৯,৩৩৩।
আর bdnews24.com এর বাংলা এবং ইংরেজি ব্লগকে এখানে আমি র‍্যাংক এ স্থান দেইনি। এর কারন প্রথম-আলো ব্লগ যেমন পত্রিকার সাইট থেকে সম্পূর্ণ আলাদা ওয়েবসাইট bdnews24.com এর বাংলা ও ইংরেজি ব্লগ কিন্তু সেটি নয়। তাই সাইটের ট্রাফিক তাদের নিউজ অংশের নাকি ব্লগের অংশের তা বোঝা মুশকিল।(বাংলা ফোরামগুলোকে এ তালিকার আওতায় আনা হয়নি)

Friday, April 1, 2011

ইন্টারনেটের মাধ্যমে অন্য কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ

আপনার বন্ধু থাকে প্রবাসে আর আপনি বাংলাদেশে। আপনার বন্ধু কম্পিউটারে খুব বেশী দক্ষ না। আপনি আপনার বন্ধুকে কিছু শেখাতে চান বা তার কম্পিউটারের কিছু কাজ করে দিতে চান। কিন্তু দুজন হাজার কিলোমিটার দুরে থেকে কিভাবে এটা সম্ভব। টিমভিউয়ার সফটওয়্যারের মাধ্যমে আপনি আপনার বন্ধুর কম্পিউটার ব্যবহার করতে পারবেন, ফলে আপনি তাকে যেমন কিছু শেখাতে পারবেন তেমনই তার বিভিন্ন কাজও করে দিতে পারবেন। এজন্য অবশ্যই উভই কম্পিউটারে ইন্টারনেট সংযোগ এবং টিমভিউয়ার সফটওয়্যার ইনষ্টল থাকতে হবে।
এজন্য উভয়ই কম্পিউটারে www.teamviewer.com থেকে সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইনষ্টল করুন। এবার উভয়ই সফটওয়্যারটি চালু করুন, তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যে Your Details অংশে ID এবং Password আসবে। যেহেতু আপনি আপনার বন্ধুর কম্পিউটার নিয়ন্ত্রণ করবেন তাই আপনার বন্ধুর কাছ থেকে এসএমএস, ফোন, মোবাইল, ম্যাসেজ (চ্যাট) বা ইমেইলের মাধ্যমে তার টিমভিউয়ারের ID এবং Password জেনে নিন। এখন আপনার টিমভিউয়ারের (Remote Support নির্বাচন রেখে) Partner Details এর ID অংশে আপনার বন্ধুর দেওয়া আইডি লিখে Connect Partner বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে সফটওয়্যার ইন্টারনেটের মাধ্যমে আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের টিমভিউয়ার পরীক্ষা করবে। এবপরে পাসওয়ার্ড চাইলে আপনার বন্ধুর দেওয়া পাসওয়ার্ড লিখে Log On বাটনে ক্লিক করুন। কিছুক্ষণের মধ্যে আপনার বন্ধুর দেওয়া আইডির টাইটেলে একটা উইন্ডো আসবে, যা আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের ডেক্সটপ। এখন আপনি উক্ত ডেস্কটপের মাধ্যমে আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ (ফাইল/ফোল্ডার তৈরী, ডিলিট করা, টাইপ করা, সফটওয়্যার ইনষ্টল করা, ডাউনলোড করা, গান দেখা ইত্যাদি) করতে পারবেন। মোট কথা ইন্টারনেটর সংযোগ অক্ষুন্ন রেখে কম্পিউটার লগঅফ/সার্টডাউন ছাড়া বাকি সবই করতে পারবেণ। এছাড়াও File transfer থেকে সংযোগ নিলে আপনার নিজের কম্পিউটারের ফাইল আপনার বন্ধুর কম্পিউটারের মধ্যে ফাইল/ফোল্ডার আদান প্রদান করতে পারবেন।

লুকিয়ে রাখুন ফেসবুকের বন্ধুদের তালিকা

জনপ্রিয় সামাজিক ওয়েবসাইট ফেসবুকে প্রোফাইলে বন্ধুদের সংখ্যা এবং লিস্টে প্রদর্শিত হয়। তবে কেউ চাইলে প্রাইভেসির মাধ্যমে নিজের বন্ধুদের তালিকা অন্য বন্ধুদের বা নির্দিষ্ট কারো কাছ থেকে লুকিয়ে রাখা যায়। এজন্য বন্ধুদেরকে লিস্ট করে রাখলে সুবিধা হবে কারণ লিস্টগুলোকে সহজেই তালিকাভুক্ত করা যায়।
লিস্ট তৈরী করা: ফেসবুকে লগইন করে Friends থেকে All Friends এ যান। এবার বন্ধুদের নামের ডানে Add to list এ ক্লিক করে Create New List টেক্সট বক্সে নতুন গ্রুপের নাম লিখে (আগে থেকে লিস্টের নাম না থাকলে) এন্টার করুন আর তৈরী করা লিস্টে যুক্ত করতে চাইলে লিস্টের উপরে ক্লিক করলেই হবে। এভাবে প্রত্যেক বন্ধুকে ইচ্ছামত লিস্টে যুক্ত করুন।
বন্ধুদের তালিকা প্রদর্শন না করা: এজন্য Settings>Privacy Settings এ যান। এবার Profile এ ক্লিক করে Friends এর ড্রপডাউন থেকে Customize এ ক্লিক করুন। এবার Only Friends চেক করে Except These People এর টেক্সট বক্স এ লিস্টের নাম লিখলে লিস্টটি দেখবে, লিস্টের উপরে ক্লিক করলে তা উপরের তালিকায় যোগ হবে। এভাবে আপনি যে যে লিস্টের বন্ধুকে বা লিস্ট ছাড়া কোন বন্ধুকে বন্ধুদের সংখ্যা এবং তালিকা দেখাতে না সেগুলো যোগ করে Okay করুন। এরপরে Save Changes বাটনে ক্লিক করে সেভ করুন। তাহলে উক্ত বন্ধুরা আপনার মোট বন্ধুর সংখ্যা এবং তালিকা দেখতে পারবে না তবে Mutual Friends এর সংখ্যা এবং তালিকা দেখতে পারবে।

জিমেইলের স্বাক্ষরে ছবি যুক্ত করা

ইমেইল সেবাদানকারীদের মধ্যে জিমেইলের জনপ্রিয়তা দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। জিমেইলে আগে স্বাক্ষর হিসাবে ছবি বা লেখার স্টাইল করা যেত না। অনেকেই তৃতীয়পক্ষ কোন এ্যাড-অন্স বা সাইটের সাহায্যে স্বাক্ষরে ছবি এবং এইচটিএমএল যুক্ত করতো যা ছিলো বেশ ঝামেলার। বর্তমানে জিমেইলে কোন তৃতীয়পক্ষের সাহায্য ছাড়াই ছবি, স্টাইলের লেখা অর্থাৎ এইচটিএমএল সুবিধা পাওয়া যাবে। এছাড়াও একাধিক অ্যাকাউন্ট যুক্ত থাকলে প্রত্যেকটি অ্যাকাউন্টের জন্য আলাদা আলাদা স্বাক্ষর ব্যবহার করা যাবে।
এজন্য Settings এ‌ গিয়ে General ট্যাবে Signature: অংশে ইচ্ছামত স্বাক্ষর বানান। আর ছবি যুক্ত করতে চাইলে Insert Image বাটনে ক্লিক করে যুক্ত করতে পারেন। সেক্ষেত্রে ছবিটি ওয়েব লিংক ব্যবহার করতে হবে। ছবিটি পিকাসা বা অন্য কোন সাইটে আপলোড করে ব্যবহার করা যাবে। একাধিক অ্যাকাউন্ট যুক্ত করা থাকলে No signature এর নিচে ড্রপডাউন আসবে সেখান থেকে অ্যাকাউন্ট পরিবর্তন করে আলাদা আলাদা স্বাক্ষর তৈরী করে সেভ করলেই হবে। এই সুবিধা গুগল এ্যাপসের মেইলেও পাওয়া যাবে।

পেনড্রাইভ/মেমোরি কার্ডে কোন ফাইল দেখা যাচ্ছে না কিন্তু জায়গা দখল করে আছে,তাহলে কি করবেন ?

পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ডের ফাইল অনেক সময় ভাইরাসের কারনে সব সুপার হিডেন হয়ে যায়। ফলে ফাইল বা ফোল্ডার দেখা যায় না কিন্তু জায়গা ঠিকই দখল করে রাখে।এতে অনেকে ভাবে ভাইরাসের কারনে ফাইলগুলো ডিলিট হয়ে গিয়েছে। আসলে ফাইলগুলো যেখানে যেভাবে ছিল সেভাবেই আছে শুধু ভাইরেসের কারনে এগুলো দেখা যাচ্ছে না। এছাড়াও এই ফোল্ডার গুলোর নামে EXE ফাইল তৈরী হয়, এগুলোকে ডিলিট করে দিতে হবে।আজকে আপনদের এই সমস্যার একটি কার্যকর সমাধান দেবো।
এরকম সমস্যা হলে প্রথমে run গিয়ে cmd লিখেenter চাপুন। এবার আপনার পেনড্রাইভ বা মেমোরি কার্ড যে ড্রাইভে আছে তার অক্ষর(যেমন I: , J:, K: ) টাইপ করুন।এখন নিচের কমান্ড লিখে enter চাপুন-
attrib -s -r -h -a /s /d


আপনার সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে এতেই।
কমান্ডগুলোর অর্থটাও বুঝে নিন-
এখানে attrib মানে attribute এর সংক্ষিপ্ত রুপ।
s = system file or super hidden
r = read only
h = hidden
a = archive
/d = directory
/s = sub directory

পেনড্রাইভের ব্যাকগ্রাউন্ডে যোগ করুন নিজের ছবি

পেনড্রাইভের ব্যাকগ্রাউন্ডে ইচ্ছে করলে আপনি নিজের পছন্দের ছব যোগ করতে পারেনএজন্য প্রথমে আপনি নোটপ্যাড খুলুন এবং নিচের কোডগুলো পেস্ট করুন।
[ExtShellFolderViews]
{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}={BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}
[{BE098140-A513-11D0-A3A4-00C04FD706EC}]
Attributes=1
IconArea_Image= background image
উপরের কোডে আপনি background image কে আপনি যে ব্যাকগ্রাউন্ড ইমেজ ব্যবহার করতে চান তার নাম দ্বারা রিপ্লেস করুন। উদাহরণসরূপ: sopnojatra.jpgএখন আপনি আপনার ফাইলটিকে desktop.ini নামে সেভ করুন। এবার আপনি desktop.ini ফাইলটি এবং আপনার নিধারিত ইমেজটি ইউএসবি ড্রাইভে সেন্ড করুন। আপনি এই ফাইল দুটিকে হাইড করেও রাখতে পারেন যাতে দুঘটনাবশত ফাইল দুটি ডিলেট না হয়।এরপর আপনার ইউএসবি ড্রাইভটিকে রিফ্রেশ করুন অথবা পুনরায় লাগান। তাহলেই আপনার ইউএসবি ড্রাইভে আপনার পছন্দের ইমেজ ব্যাকগ্রাউন্ড আকারে হাজির হয়েছে।

এ্যাডমিনিষ্ট্রেটরের পাসওয়ার্ড খোলা

সাধারণত বাসার কম্পিউটারে একাধিক ইউজার থাকে ফলে লিমিটেড ইউজার ব্যবহার করতে হয় নিরাপত্তার জন্য। লিমিটেড ইউজারে কোন সফটওয়্যার যেমন ইনষ্টল করা যায় না তেমনই অনেককিছুই পরিবর্তন করা যায় না। যদি কোন কারণে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড ভুলে যান তাহলে সেক্ষেত্রে বেশ বিপাকে পড়তে হয়। হয়তোবা নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম ইনষ্টল কারারও প্রয়োজন হতে পারে। এমতবস্থায় আপনি যদি লিমিটেড ইউজার ব্যবহার করে থাকেন তাহলে সহজেই লিমিটেড ইউজারের মাধ্যমে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে বা নতুন ইউজার খুলতে অথবা বর্তমান লিমিটেড ইউজারকে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য কমান্ড প্রোম্পট খুলে (রানে গিয়ে Crtl+R চেপে cmd লিখে এন্টার করলে) নিজের পদ্ধতি অবলম্বন করুন। cd\ লিখে এন্টার করুন, c: লিখে এন্টার করুন, cd windows\system32 লিখে এন্টার করুন, copy logon.scr logon.old লিখে এন্টার করুন, copy cmd.exe logon.scr লিখে এন্টার করুন, এছাড়াও সরাসরি উইন্ডোজের সিস্টেম৩২ ফোল্ডারে ঢুকে logon.scr ফাইলকে যেকোন নামে রিনেম করে আবার cmd.exe ফাইলকে logon.scr নামে রিনেম করতে পারেন। এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন এবং কম্পিউটার লগঅন না করে অপেক্ষা করুন তাহলে নির্দিষ্ট সময় পরে স্ক্রিনসেভারের ওয়েট টাইম) স্ক্রিনসেভারের পরিবর্তে কমান্ড প্রোম্পট খুলবে। যদি এই পদ্ধতিতে কমান্ড প্রোম্পট না খোলে তাহলে বিকল্প হিসাবে কমান্ড প্রোম্পট খুলে নিচের পদ্ধতি অবলম্বন করুন। cd\ লিখে এন্টার করুন, c: লিখে এন্টার করুন, cd windows\system32 লিখে এন্টার করুন, copy sethc.exe sethc.old লিখে এন্টার করুন, copy cmd.exe sethc.exe লিখে এন্টার করুন, এছাড়াও সরাসরি উইন্ডোজের সিস্টেম৩২ ফোল্ডারে ঢুকে sethc.exe ফাইলকে রিনেম করে আবার cmd.exe ফাইলকে sethc.exe নামে রিনেম করুন। এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন এবং কম্পিউটার লগঅন না করে শিফট (Shift) কী পাঁচবার চাপুন তাহলে কমান্ড প্রোম্পট খুলবে। এখন এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে net user administrator 2007 লিখুন তাহলে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন হয়ে ২০০৭ হয়ে যাবে। আর আপনি যদি পাসওয়ার্ড পরিবর্তন না করে নতুন ইউজার খুলতে চান তাহলে net user mehdi /add লিখে এন্টার করুন তাহলে mehdi নামে নতুন একটি ইউজার তৈরী হবে। এবার mehdi ইউজারকে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করতে হলে net localgroup administrator mehdi /add লিখুন এবং এন্টার করুন। তাহলে আপনার বর্তমান ইউজার (mehdi) এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করা যাবে। একইভাবে বর্তমান ব্যবহার করা যে কোন লিমিটেড ইউজারকে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন।

উইন্ডোজ এক্সপির শতাধিক রান কমান্ড

উইন্ডোজ এক্সপিতে নানা কারণে আমরা Run মেন্যু থেকে নানা কাজ করে থাকি। অনেকেরই প্রয়োজনীয় অনেক রান কমান্ড জানা নেই। ইচ্ছা করলে আপনি বাংলায় বর্ণনাসহ উইন্ডোজ এক্সপির শতাধিক রান কমান্ড লিখিত একটি পিডিএফ ফাইল সংগ্রহে রেখে দিতে পারেন। পিডিএফ ফাইলটি http://www.mediafire.com/?lcb7719w2raio2d ঠিকানা থেকে নামিয়ে নিন।

রেজিস্ট্রি এডিটর নিস্ক্রিয় হলে

ভাইরাসের কারণে অনেক সময় দেখা যায় রেজিস্ট্রি এডিটর ডিজেবল বা নিস্ক্রিয় হয়। ফলে রেজিস্ট্রি এডিটর খুলতে গেলে Registry editing has been disable by your administrator মেসেজ আসে। রেজিস্ট্রি এডিটর সক্রিয় করতে প্রথমে রানে গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার করুন তাহলে গ্রুফ পলিসি চালু হবে। এবার User Configuration/Administrative Templates/System/Prevent access to registry editing tools এর উপরে মাউসের বাম বাটন দুইবার ক্লিক করুন। এখানে Enabled থাকলে Disable করুন। আর Not Configured থাকলে Enabled করে Apply করুন এবং Disable করুন এবং গ্রুফ পলিসি বন্ধ করুন। তাহলে রেজিস্ট্রি এডিটর সক্রিয় হবে।

ইউটিউবের ভিডিও ডাউনলোড ও কনভার্ট করা

সম্প্রতি গুগলের কেনা ইউটিউব জনপ্রিয়তার শীর্ষে উঠে এসেছে। এরই ধারাবাহিকতায় সবাই দেখতে চাই ইউটিউবের ভিডিও। কিন্তু ইউটিউবের ভিডিও সহজে ডাউনলোড করা যায় না আবার ডাউনলোড করা ভিডিও এর ফরমেট .flv (ফ্লাশ ভিডিও) থাকায় আইপড, পিএসপি বা অনান্য ভিডিও প্লেয়ারে এমনকি কম্পিউটারের সাধারণত ব্যবহৃত ভিডিও প্লেয়ারে এই ভিডিও চলে না বা অন্য ফরমেটে কনভার্ট করা সম্ভব হয় না। ডিভিডি ভিডিও সফট এ সমস্যার সমাধানে ‘ফ্রি ইউটিউব টু আইপট কনভার্টার’ সফটওয়্যার দিচ্ছে। এই সফটওয়্যারের সাহায্যে সহজে .flv ফরমেটের ভিডিওকে .MP4 ফরমেটে কনভার্ট করা এবং ডাউনলোড করা যায়। এতে এই ভিডিও আইপড, পিএসপিসহ পিসির জেটঅডিও, কুইকটাইম বা অনান্য প্লেয়ারেও চলবে। উইন্ডোজের সকল ভার্সনে ব্যবহারযোগ্য এই সফটওয়্যারটি www.dvdvideosoft.com ওয়েবসাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করে ইনষ্টল করে নিন। এবার সফটওয়্যারটি ওপেন করে এর Input file or You tube URL containing video (http://) অংশে ইউটিউবের ভিডিও এর লিংক দিন, Output file অংশে হার্ডডিক্সের কোথায় সেভ করবেন তা Browse বাটনে ক্লিক করে সিলেক্ট করে দিন, Device অংশে কোন ডিভাইসের জন্য কনভার্ট করবেন তা সিলেক্ট কর“ন এবং Presets এ ভিডিও এর কোয়ালিটি নির্ধারণ করে Download and Convert বাটনে ক্লিক করলে .MP4 ফরমেটে কনভার্ট হয়ে ডাউনলোড হবে। আর হার্ডডিক্সের ডাউনলোড করা flv ফরমেটের ভিডিও কনভার্ট করতে চাইলে Input file এর Browse বাটনে ক্লিক করে .flv ফরমেটের ভিডিও ফাইল সিলেক্ট করে Convert বাটনে ক্লিক করলেই হবে।

লুকিয়ে রাখুন গুরুত্বপূর্ণ ফোল্ডার

আপনার কম্পিউটারের ব্যবহারকারী যদি একাধিক হয় তাহলে আপনি আপনার গুরুত্বপূর্ণ ফোল্ডারগুলো লুকিয়ে রাখার প্রয়োজন হতে পারে। সাধারণত ফোল্ডার অপশনের মাধ্যমে আমরা ফোল্ডারগুলোকে লুকিয়ে রাখি। কিন্তু অন্যেরা ফোল্ডার অপশনের সাহায্যে আপনার ফোল্ডার দেখতে বা ফোল্ডার তথ্য কপি করতে পারে। ইন্টারনেট থেকে হয়তো আপনি বিভিন্ন সফটওয়্যার ডাউনলোড করে ইনষ্টল করে ব্যবহার করেছেন কিন্তু এসব সফটওয়্যার ডেমো বা ট্রাইল ফলে কিছু দিন পরে তা ব্যবহার যোগ্য থাকে না। এমতবস্থায় ‌‘ফ্রি হাইড ফোল্ডার’ সফটওয়্যারটি www.cleanersoft.com ওয়েব সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন। সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করার পরে পাসওয়ার্ড চাইবে তখন পাসওয়ার্ড দিন এবং Add বাটনে ক্লিক করে যে ফোল্ডার লুকাতে চান তা নির্বাচন করে ওকে করুন। ব্যাস আর উক্ত ফোল্ডার দেখা যাবে না। সফটওয়্যারে পাসওয়ার্ড থাকার ফলে অন্য কেউ পাসওয়ার্ড ছাড়া সফটওয়্যারটি খুলে ফোল্ডারগুলো আনহাইড করতে পারবে না। এছাড়াও পাসওয়ার্ড ছাড়া সফটওয়্যারটি আনইনষ্টলও করতে পারবে না।

ভাইরাসের উপস্থিতি টের পাবেন যেভাবে

কম্পিউারে ভাইরাসের সংক্রমণ হলে কিছু বিষয় লক্ষ রাখলে কম্পিউটারে ভাইরাস আছে কি না তা জানা সম্ভব যার মধ্যেরয়েছে কম্পিউটারে ভাইরাস থাকলে temp ফাইল মুছবে না Add or remove programme অপশন থেকে কোনো প্রোগ্রামবাদ দিতে চাইলে বাদ দেওয়া যাবে না, Ctrl+Alt+Delete চেপে বের করা টাস্ক ম্যানেজার খুলবে না, Tools/Folder Option থেকে কোনো হিডেন ফাইল প্রদর্শন করতে চাইলেও তা প্রদর্শিত হবে না, উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেমের Registry Editor খুলবে না এবং কমান্ড অপশন কাজ করবে না এগুলো পরীক্ষা করে জানা যাবে আপনার কম্পিউটারে ভাইরাস আছে কি না

সহজে ছবির সাইজ পরিবর্তন করা

বিভিন্ন সময়ে এবং বিভিন্ন কারণে আমাদের তোলা ছবিগুলোকে ছোট বা বড় করার প্রয়োজন হয়। এজন্য বিভিন্ন সফটওয়্যারও আছে। কিন্তু উইন্ডোজ এক্সপিতে সহজে এক বা একাধিক ছবিকে রিসাইজ করা যায়। এজন্য প্রথমে ছবিগুলো সিলেক্ট করুন এবং মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে Resize Pictures -এ ক্লিক করুন। এবার Resize Pictures ডায়ালগ থেকে পছন্দমত (640×480, 800×600, 1024×768, 240×320) সাইজ সিলেক্ট করে OK করুন। ফলে নতুন নামে (শেষে Small/Medium/Large/WinCE) একই ফোল্ডারে রিসাইজকৃত ছবির কপি তৈরী হবে। কিন্তু আপনি যদি আসল ছবিগুলোকে রিসাইজ করতে চান বা ইচ্ছামত সাইজ নিতে চান তাহলে Advanced থেকে Resize the original pictures (don’t create copies) চেক করে আসতে হবে। আপনার উইন্ডোজ এক্সপিতে যদি Resize Pictures অপশনটি না থাকে তাহলে http://download.microsoft.com/download/whistler/Install/2/WXP/EN-US/ImageResizerPowertoySetup.exe লিংক থেকে প্লাগইন্সটি ডাউনলোড করে ইনষ্টল করে নিতে হবে।

এক্সপির ডেক্সটপকে ত্রিমাত্রিক রূপ দিন

বর্তমানে উইন্ডোজ ব্যবহারকারীদের মধ্যে এক্সপি ব্যবহারকারীই বেশী। আপনি যদি উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহারকারী হন তাহলে ভিসতার মত ত্রিমাত্রিক এ্যারে (উইন্ডোজ ফ্লিপ থ্রিডি) ব্যবহার করতে পারেন ছোট একটি সফটওয়্যারের (৩৮৯ কিলোবাইট) সাহায্যে। সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করার কোন ঝামেলা নেই। সফটওয়্যারটি আনজিপ করে সরাসরি চালু করলে একটিভ উইন্ডোর টাইটেল বারের কন্টোল বাটগুলোর বামে অর্থাৎ মিনিমাইজ বাটনের বামে নতুন একটি বাটন আসবে যাতে ক্লিক করলে উইন্ডোটি ত্রিমাত্রিক ভাবে এক সাইটে সরে যাবে। এবার আপনি যদি এই উইন্ডোটি ডানে/বায়ে বা উপরে নিচে সারাতে থাকেন তাহলে দেখবেন উইন্ডোজ আকৃতি পরিবর্তন হচ্ছে। আপনি যদি এভাবে একাধিক উইন্ডো এক্সপির ডেক্সটপে রাখেন তাহলে ভিসতার ফ্লিপের ত্রিমাত্রিক আবহ তৈরী হবে।


সফটওয়্যারটি http://davc73.free.fr/madotate/Madotate_2.02.02.zip লিংক থেকে ডাউনলোড করে আনজিপ করুন।

মেপে নিন ইন্টারনেটের গতি

আমরাতো প্রায় সকলেই বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন প্রয়োজনে ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকি। কিন্তু ইন্টারনেটের গতি কত তা কি কখনও মেপে দেখেছি। আমরা সাধারণত ইন্টারনেটের সর্বচ্চো গতিকে দেখে থাকি কিন্তু প্রতি গতি দেখতে পাবেন নেট মিটারের সাহায্যে। www.hootech.com/NetMeter ওয়েবসাইট থেকে নেট মিটার সফটওয়্যার ডাউনলোড করে ইনষ্টল করে নিন। এবার দেখুন নেট মিটারে ডাউনলোড রেট, আপলোড রেট এবং উভয়ই গ্রাফ আকারে দেখা যাচ্ছে। এছাড়াও নিচে তাদের মান প্রতি সেকেন্ডে আপডেট হচ্ছে। আপনি চাইলে কাষ্টমাইজ করে শুধু টেক্সট রাখতে পারেন। এভাবে নেট মিটারের উইন্ডোকে রেখে প্রতিনিয়ত ইন্টানেটের গতি দেখে নিতে পারেন।

সফটওয়্যার ছাড়াই LOCK করুন যেকোন ফোল্ডার

মনে করুন আপনি যে ফোল্ডার লক করবেন তার নাম Love এবং এটি
রয়েছে E ড্রাইভে,তার মানে এর path E:\love
ফোল্ডারটি লক করার জন্য ডেস্কটপে নোটপ্যাড ওপেন করুন এবং লিখুন-
ren love love.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D}
নোটপ্যাডটি lock.bat নামে সেভ করুন।
এবার আরেকটি নোটপ্যাড খুলুন এবং লিখুন-

ren love.{21EC2020-3AEA-1069-A2DD-08002B30309D} love


নোটপ্যাডটি key.bat নামে সেভ করুন।

তৈরীকৃত lock.bat ও key.bat ব্যাচ ফাইল দুটি E ড্রাইভে নিয়ে আসুন।আপনার কাজ হয়ে গেছে। এখন lock.bat ফাইলে ক্লিক করলেই ফোল্ডারটি লক হয়ে যাবে।আর ফোল্ডারটি আনলক করতে key.bat ফাইলে ক্লিক করুন

মুঠোফোন থেকে ফেসবুকে চ্যাট

মুঠোফোনের মাধ্যমে বর্তমানে অনেকেই সামাজিক যোগাযোগের জনপ্রিয় সাইট ফেসবুক ব্যবহার করে থাকেন নিজের বৃত্তান্তও (প্রোফাইল) হালনাগাদ করেন তবে মুঠোফোন থেকে ফেসবুকে চ্যাট করার কোনো সুবিধা নেই তবে আলাদা সফটওয়্যার ব্যবহার করে মুঠোফোন থেকে ফেসবুকে চ্যাট করা যাবে জন্য প্রথমে মুঠোফোন থেকে wap.getjar.com ঠিকানার ওয়েবসাইট থেকে ইবাডি (ebuddy) নামের সফটওয়্যারটি নামিয়ে নিন (ডাউনলোড) এবার সফটওয়্যারটি খুলে নির্দেশনা অনুযায়ী ইনস্টল করুন এবার আপনার ফেসবুক ব্যবহারকারী নাম গোপন বার্তা (পাসওয়ার্ড) দিয়ে প্রবেশ করলে ফেসবুক চ্যাট অপশন পাবেন এই সফটওয়্যারটির সাহায্যে ইয়াহু, এমএসএন গুগলেও সরাসরি চ্যাট করা যায়যেকোনো জাভা সমর্থিত মুঠোফোনে এই সফটওয়্যার চলবে

ইয়াহু ম্যাসেঞ্জার থেকে ফ্রি কল করুন যেকোন মোবাইলে,ল্যান্ডফোনে

এই টিপসটি প্রথম আমি পেয়েছিলাম অন্য একটি ব্লগে।কিন্তু তখন আমি নিজেই টিপসটি প্রয়োগ করতে পারিনি।কত চেষ্টা করেছি তাও ফ্রি কল যায় না।আমি ভাবলাম যে এটি ভুল টিপস।কিছুদিন আগে কি মনে করে যেন আবার ট্রাই করলাম।ওমা! এবার দেখি ঠিকঠাক সব হলো !!আসলে ফ্রি কলের সেবাগুলো মোবাইল অপারেটরগুলো টের পেয়ে ব্লক করে দেয়।যার কারনে অনেক সময় ইন্টারনেট থেকে ফ্রি কল করতে গেলে আমরা অনেক সময় বাধাপ্রাপত হই আর ভাবি আসলে এটি ভুয়া।কিন্তু বিষয়টি জেনে রাখলে মাঝে মাঝে ফ্রি কল পেতেও পারেন।আর ইয়াহুর ফ্রি কল আনলিমিটেড।যাহোক কথা আর না বাড়িয়ে চলুন জেনে নিই কিভাবে ইয়াহু থেকে ফ্রী কল করা যায়।
১. ইয়াহু ম্যাসেন্জার খুলুন।
২.contacts লেখার নিচে ফাকা বক্সে
(ছবিতে দেখানো স্থানে)১৮০০৩৭৩৩৪১১ নম্বরটি লিখে ইন্টার চেপে কল দিন।
৩.এখন ইয়াহু থেকে স্বয়ক্রীয় কিছু কথা শোনা যাবে শুনতে থাকুন এবং অপেক্ষা করুন কখন "ফ্রি কল'' কথাটি উচ্চারন করে ওপাশ থেকে।
৪.যেই বলবে 'ফ্রি বল' আপনিও একটু জোরে বলুন ,'ফ্রি কল'
৪.যদি প্রথম চেষ্টায়ই আপনার কাজ হয়ে যায় তাহলে তো ভালোই।নয়তো কল কেটে দিয়ে আবার একই নিয়মে কল করুন এবং ফ্রি কল চালুর চেষ্টা করুন।তবে আমার ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতা থেকে বলছি,ফ্রী কল কথাটি বলার আগেই কল কেটে যায়,আবার অনেক সময় network busy দেখায়।তাই যে সময় network ফ্রি থাকে সেসময় চেষ্টা করুন।একবার ফ্রি কল হয়ে গেলে যতক্ষন খুশী কথা বলতে পারবেন যেকোন মোবাইলে।

সিডিউল টাস্কের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ে কম্পিউটার চালু করা

উইন্ডোজ এক্সপিতে যদি হাইবারনেট ব্যবস্থা থাকে তাহলে সিডিউল টাস্কের মাধ্যমে নির্দিষ্ট সময়ে পছন্দের প্রোগ্রামসহ কম্পিউটার চালু করতে পারেন। এজন্য Start/ All Programs/ Accessories/ System Tools/ Scheduled Tasks এ যান। এবার Add Scheduled Task এ দুইবার ক্লিক করে Next বাটনে ক্লিক করুন এবং পছন্দের প্রোগ্রামটি নির্বাচন করে পুনরায় Next বাটনে ক্লিক করুন। এরপর পছন্দের টাস্ক নির্বাচন করে আবার Next বাটনে ক্লিক করুন এবং সময় ও টাস্ক ঠিক রেখে Next বাটনে ক্লিক করুন। এখন ইউজারনেম এবং পাসওয়ার্ড লিখে Next বাটনে ক্লিক করুন। এবার Open Advanced Properties for the task when I click Finish চেক বক্স চেক করে Finish বাটনে ক্লিক করুন। তাহলে প্রোপার্টিস ডায়ালগ বক্স আসবে। এখানে Setting ট্যাবে ক্লিক করে নিচের Wake The Computer To Run This Task চেক বক্স চেক করে OK করুন। এরপরে কম্পিউটার শার্টডাউনের পরিবর্তের হাইবারনেট করলে সিডিউল টাস্কে দেওয়া নির্দিষ্ট সময়ে উক্ত প্রোগ্রামটিসহ কম্পিউটার আপনা আপনি চালু হবে। কম্পিউটার শার্টডাউন করলে সয়ংক্রিয়ভাবে কম্পিউটার চালু হবে না। তবে এজন্য বিদ্যুত বা অনান্য সংযোগ ঠিকমত থাকতে হবে।

ডিসপ্লে প্রোপার্টিসের সাহায্যে ডেক্সটপের পটভুমি পরবির্তনে সমস্যা হলে

অনেক সময় দেখা যায় ভাইরাসের কারণে ডিসপ্লে প্রোপার্টিসে গিয়ে ডেক্সটপের পটভুমির ওয়ালপেপার পরিবর্তন করা যাচ্ছে না। Display Properties এর Desktop সক্রিয় করা যায় বিভিন্ন ভাবে। নিচের দুটি পদ্ধতি অবলম্বন করতে পারেন।


পদ্ধতি ১: নিচের কোড নোটপ্যাডে লিখে ChangingWallPaper.reg নামে সেভ করুন এবং সেভ করা ফাইলটি চালু করুন। তাহলে সমস্যার সমাধান হবে।
Windows Registry Editor Version 5.00
[HKEY_LOCAL_MACHINE\SOFTWARE\Microsoft\Windows\CurrentVersion\policies\ActiveDesktop]
“NoChangingWallPaper”=dword:00000000
পদ্ধতি ২:
রানে গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার করলে Group Policy চালু হবে।এখানে Local Computer Policy এর User Configuration> Administrative Templates> Control Panel এ যান। এবার ডানের Prevent Changing Wallpaper এ দুইবার ক্লিক করে Setting ট্যাব থেকে Disabled অপশন বাটন নির্বাচন করে OK করুন।

ওপেন উইথ নিয়ন্ত্রণ করা

ছোট্ট একটি ইউটিলিটি সফটওয়্যারের সাহায়্যে ওপেন উইথ ডায়ালগ বক্সের প্রোগ্রামগুলো নিয়ন্ত্রন করা যায়। সফটওয়্যাটি চালু করলে সকল ধরনের এ্যাপলিকেশনের তালিকা দেখাবে। এখানে আপনি ইচ্ছা মত সক্রিয় (এফ৭) নিস্ক্রিয় (এফ৮) (ইনেবল/ডিজেবল) করতে পারবেন। ব্যাস এগুলোই আপনার ওপেন উইথ ডায়ালগ বক্সে দেখাবে। মাত্র ৩৬ কিলোবাইটের সফটওয়্যারটি www.nirsoft.net/utils/openwithview.zip থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে পারেন।

আইকনে ইফেক্টস দেওয়া

আমরা সবসময়ই আইকন ব্যবহার করে থাকি। কোন প্রোগ্রাম খোলার সময় মাউসে দুইবার ক্লিক করে বা নির্বাচন করে এন্টার চেপে খুলে থাকি। এমন সময় যদি উক্ত প্রোগ্রামের আইকনে একটু ইফেক্টস দেওয়া যেত তাহলে কেমন হতো! ইউবারআইকন সফটওয়্যার ইনষ্টল করা থাকলে আপনি এমন সুবিধা পাবেন। ১.৫৩ মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি http://ubericon.com থেকে ডাউনলোড করে ইনষ্টল করে নিন। এবার প্রোগ্রামটি চালু করুন, তাহলে দেখবেন সিস্টেমট্রেতে এর আইকন দেখা যাবে। এবার ডেস্কটপ, ড্রাইভ বা ফোল্ডারের যেকোন আইকনে মাউস দ্বারা দুইবার ক্লিক করে খুলুন এবং দেখুন একধরনের ইফেক্টস হচ্ছে। আপনি ইফেক্টস পরিবর্তন করতে চাইলে সিস্টেমট্রের ইউবারআইকনের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে মেনু থেকে প্লাগইন্সে গিয়ে পছন্দমত ইফেক্টস নির্বাচন করুন,যার উপরে সেটিংও পরিবর্তন করতে পারবেন। প্রোগ্রামে ফোল্ডারের প্লাগইন্স ফোল্ডারে প্লাগইন্সের সোর্সকোড পাবেন যা আপনি পরিবর্তন বা এরূপ নতুন আরেকটি তৈরী করতে পারবেন। আপনি যদি প্রোগ্রামটি উইন্ডোজ চালু হওয়ার সময় চালু করতে চান তাহলে মেনু থেকে Run at Start up এ ক্লিক করুন। সবচেয়ে মজার বিষয় হচ্ছে সফটওয়্যারটি বাংলা ভাষাতে রয়েছে। বাংলাতে পেতে মেনু থেকে Language এ গিয়ে বাংলা নির্বাচন করুন।

পাসওয়ার্ড দেখার সফটওয়্যার

বিভিন্ন সফটওয়্যারে বা অনলাইনে আমরা যে পাসওয়ার্ড দিয়ে থাকি তা স্টার (*) বা ● হিসাবে দেখা যায়। ফলে আপনার টাইপ করা পাসওয়ার্ডের লেখা (টেক্সট) দেখা যায় না। কোন কারণে আপনি যদি পাসওয়ার্ড দেখতে চান তাহলে পাসওয়ার্ড ভিউয়ার সফটওয়্যারের সাহায্যে দেখতে পারেন। ১১৩ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি http://www.itsamples.com/software/pwv.html সাইট থেকে ডাউনলোড করা যাবে। এবার জিপ ফাইলটি আনজিপ করে PW Viewer রান করে হাতের উপরে মাউস ধরে উপরের টারগেটটি যেকোন পাসওয়ার্ডের উপরে নিয়ে গেলে পাসওয়ার্ডটির লেখা (টেক্সট) দেখাবে।

এ্যাড রিমুভ থেকে ইনষ্টল করা প্রোগ্রাম লুকিয়ে রাখা

কোন প্রোগাম (সফটওয়্যার) ইনষ্টল করলে তা এ্যাড রিমুভে দেখা যায়, যেখান থেকে আনইনষ্টল করা যায়। আর সহজে বোঝা যায় সিস্টেমে কোন কোন প্রোগ্রাম ইনষ্টল করা আছে। কিন্তু আপনি চাইলে এ্যাড রিমুভ থেকে ইচ্ছামত কিছু প্রোগ্রাম লুকিয়ে রাখতে পারেন। এজন্য রেজিষ্ট্রি এডিটর (রানে গিয়ে regedit লিখে এন্টার করে) খুলে HKEY_LOCAL_MACHINE \ SOFTWARE \ Microsoft \ Windows \ Current Version \ Uninstall এ যান। এবার যে প্রোগ্রামটি লুকিয়ে রাখতে চান সেটি নির্বাচন করে ডানের Display Name এ দুইবার ক্লিক করে প্রোগ্রামটির নাম (ক্যাপশন) মুছে ফেলুন। তবে অনেক সময় এখানে কিছু কিছু প্রোগ্রামের নাম দেখা যায় না। তখন উপরের কোড নির্বাচন করে ডানের Display Name নাম দেখে বুঝে নিন এবং Display Name এর ক্যাপশন মুছে দিন। তাহলে সেটি আর এ্যাড রিমুভে তা দেখা যাবে না। আপনি চাইলে Display Name এর ক্যাপশন মুছে অন্য নাম লিখে দিলে এ্যাড রিমুভে নতুন নাম দেখাবে।

উইন্ডোজে চলন্ত প্রোগ্রাম লুকিয়ে রাখুন

ওয়াচক্যাট ২.০ ফ্রি সফটওয়্যারের সাহায্যে সহজেই যে কোন চলন্ত প্রোগ্রাম লুকিয়ে রাখা যাবে। সফটওয়্যারটি চালু করলে সিস্টেম ট্রেতে এর আইকন দেখা যাবে। আইকনের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করলে চলন্ত সকল প্রোগ্রাম দেখা যাবে। এবার যেটির উপরে ক্লিক করবেন সেই উইন্ডো লুকাবে। কিন্তু উক্ত প্রোগ্রামের কাজ স্বাবাবিক ভাবে পটভুমিতে চলবে। আবার ফিরিয়ে আনতে হলে আইকনের উপরে মাউসের ডান বাটন ক্লিক করে নিচের দিক থেকে উক্ত প্রোগ্রামের আইকনে ক্লিক করলে তা ফিরে আসবে। ১৪৭ কিলোবাইটের পোর্টেবল সফটওয়্যারটি উইন্ডোজের সকল ভার্সনে চলবে। সফটওয়্যারটি www.aplusfreeware.com/categories/LFWV/WatchCat.html সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যাবে।

মেয়াদ উত্তীর্ণ ট্রায়াল সফটওয়্যার চালু করা

বিনামূল্যের সফটওয়্যার আমরা প্রায় সবসময় ব্যবহার করে থাকি। এর মধ্যে ট্রায়াল সংস্করণের সফটওয়্যার অন্যতম। কিন্তু ট্রায়াল সফটওয়্যার নির্দিষ্ট দিনের পরে আর চলে না আবার নতুন করে ইনষ্টল করলেও বেশীরভাগ কাজে আসে না। কিন্তু আপনি চাইলে রানঅ্যাজডেট সফটওয়্যার দ্বারা অনায়াসে পূর্বের যেকোন তারিখে যেকোন সফটওয়্যার চালু করতে পারেন। ১৯ কিলোবাইটের বহনযোগ্য ফ্রি এই সফটওয়্যারটি www.nirsoft.net থেকে ডাউনলোড আনজিপ করুন। এবার সফটওয়্যারটি চালু করে Browse… বাটনে ক্লিক করে যে মেয়াদ উত্তীর্ণ ট্রায়াল সফটওয়্যারটি খুলুন। এবার পূর্বের যে তারিখে সফটওয়্যারটি চালু করতে চান Date / Time: এ নির্বাচন করুন। এবার Run বাটনে ক্লিক করলে ট্রায়াল সংস্করণের সফটওয়্যারটি উক্ত তারিখ হিসাবে চালু হবে। তবে সফটওয়্যাটি ইনষ্টল করার পূর্বের তারিখ নির্বাচন করে চালু করলে সফটওয়্যাটি চালু নাও হতে পারে। এভাবে আপনি মেয়াদ উত্তীর্ণ ট্রায়াল সফটওয়্যার চালু করতে পারেন।

‘জিপি এসএমএস সেন্ডার’ দ্বারা ফ্রি এসএমএস পাঠানো

আলো আসবেই এর এ্যাপলিকেশনের মাধ্যমে গ্রামীনফোণ মোবাইল নম্বরে দিনে ২০টি ফ্রি এসএমএস পাঠানো যায়। এজন্য www.aloashbei.com.bd সাইটে গিয়ে Register! বাটনে ক্লিক করে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে। রেজিষ্ট্রেশন শেষে (Create new account বাটনে ক্লিক করার পরে) ইমেইলে প্রাপ্ত এ্যাকটিভিশন লিংক এবং পাসওয়ার্ড আসবে। প্রাপ্ত এ্যাকটিভিশন লিংকে ক্লিক করে একাউন্ট সক্রিয় করতে হবে। এবার Edit Profile লিংকে ক্লিক করে Developer Test Phone লিংকে ক্লিক করুন। এখানে আপনার মোবাইল নম্বর (৮৮০১৭********) লিখে Save বাটনে ক্লিক করুন, তাহলে কিছুক্ষণের মধ্যে মোবাইলে একটি একটিভিশন কোড আসবে। প্রাপ্ত কোড উপরে লিংকে (www.aloashbei.com.bd/testphone সাইটে) লিখে Change Test Phone বাটনে ক্লিক করে রেজিষ্ট্রেশন পর্ব সমাপ্ত করুন। এখন এসএমএস পাঠানোর সফটওয়্যারটি download থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন। সফটওয়্যারটি ইনস্টল করতে বা বহনযোগ্য সংস্করণ ব্যবহার করতে মাইক্রোসফট ডটনেট ৩.৫ ইনস্টল থাকতে হবে। সফটওয়্যারটি উইন্ডোজ এবং ম্যাক অপারেটিং সিস্টেমে চলবে। এবার এসএমএস পাঠাতে সফটওয়্যারটি চালু করে ইউজার নেম, পাসওয়ার্ড এবং নিজের মোবাইল নম্বর দিয়ে লগইন করুন। লগইন শেষে প্রাপকের মোবাইল নম্বর উপরে লিখে নিচে ১৬০ অক্ষর পর্যন্ত ম্যাসেজ লিখে Send বাটনে ক্লিক করুন। এসএমএস গেলে বা কোন কারণে না গেলে তা ম্যাসেজ বক্সে জানা যাবে।

ইমেইলের মাধ্যমে ফেসবুকে ছবি আপলোড করা

জনপ্রিয় সোসাল নেটওয়াকিং সাইট ফেসবুকে ছবি শেয়ার করতে হলে ফেসবুকে আপলোড করতে হয়। কিন্তু ইমেইলের এ্যটাচ থাকা ছবি যদি ফেসবুকে শেয়ার করা যেত তাহলে কেমন হয়! ইমেইলের মাধ্যমে এ্যটাচ করা ছবি ফেসবুকে আপলোড করতে হলে ফেসবুকে লগইন করে www.facebook.com/mobile পেজে যেতে হবে। এবার Upload Photos via Email এ যে ইমেইল ঠিকানা আছে সেই ঠিকানাতে ছবি এ্যটাচ করে মেইল করলে তাৎক্ষনাত ফেসবুকে আপলোড হবে। ফেসবুকের এই ছবি Mobile Uploads নামে এ্যালবামের মধ্যে থাকবে। ফেসবুকে প্রাপ্ত ইমেইল ঠিকানা পছন্দ না হলে বা পরিবর্তন করতে চাইলে একই পেজে গিয়ে Find out more এ ক্লিক করে refresh your upload email এ ক্লিক করুন। এখন Reset বাটনে ক্লিক করলে নতুন ইমেইল ঠিকানা তৈরী হবে এবং তা ম্যাসজে উইন্ডোতে দেখাবে।

ফ্রী কল ও এসএমএস করুন বিশ্বের যেকোন দেশে

ইন্টারনেট থেকে বিনামূল্যে call এবং sms করার অনেক ওয়েব সাইট আছে।এমন একটি সাইট হচ্ছে http://www.dcalling.com। এখান থেকে আপনি বিনামূল্যে এসএমএস এবং কল করতে পারবেন। এজন্য register for free -এ গিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে নিন। তাহলে আপনার মেইলে একটি একটিভিশন পাঠানো হবে। এখন ঐ লিংকে ক্লিক করে একাউন্ট একটিভ করুন এবং লগইন করুন। এখন মোবাইল নম্বর ভেরিফিকেশন করার জন্য SMS মেনু থেকে SMS এ ক্লিক করুন।এখন আপনার মোবাইল নম্বর ভেরিফিকেশন করতে Verification -এ ক্লিক করুন। এবার CALLER ID অংশে আপনার মোবাইল নম্বর (দেশের কোড ছাড়া) লিখে ADD NEW CALLERID -এ ক্লিক করুন। এরপরে VERIFY NOW বাটনে ক্লিক করে CALL ME NOW বাটনে ক্লিক করলেই আপনার মোবাইলে একটি কল আসবে।সবশেষে প্রদর্শিত ভেরিফিকেশন কোড টাইপ করে ভেরিফিকেশন সমম্পন্ন করুন। এবার এসএমএস করতে SMS মেনু থেকে SMS এ ক্লিক করুন এবং SMS option: এ Free SMS নির্বাচন করে এসএমএস করুন। এভাবে আপনি প্রতিদিন ৫ টি করে sms send করতে পারবেন। আর কল করার জন্য TELEPHONE মেনু থেকে WEB-CALLBACK এ ক্লিক করে ৮ মিনিট কল করুন বিশ্বের যেকোন প্রান্তে।